শারীরিক অবস্থা:
- উজ্জ্বল চোখ: গরুর চোখ পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল হওয়া উচিত, কোনো পুঁজ বা ময়লা থাকা উচিত নয়।
- মসৃণ লোম: গরুর লোম চকচকে এবং মসৃণ হলে তা সুস্থতার লক্ষণ।
- মজবুত পা: গরুর পা সোজা এবং শক্ত হওয়া দরকার, যাতে সহজে চলাফেরা করতে পারে।
শারীরিক গঠন:
- ভারসাম্যপূর্ণ শরীর: গরুর শরীরের গঠন সঠিক হওয়া উচিত, খুব বেশি শুকনা বা মোটা যেন না হয়।
- উন্নত পায়ের তলা: দুগ্ধ গরুর ক্ষেত্রে স্তন বড়, নমনীয় এবং গিঁটমুক্ত হওয়া উচিত।
দুধ উৎপাদন ইতিহাস:
- রেকর্ড পরীক্ষা করুন: গরুটি পূর্বে কতটুকু দুধ দিত তা যাচাই করুন। ভালো দুগ্ধ গরুর দুধের উৎপাদন নিয়মিত ও স্থিতিশীল হবে।
বয়স ও দাঁত:
- বয়সের গুরুত্ব: সাধারণত ৩-৬ বছরের গরুগুলো সবচেয়ে বেশি উৎপাদনক্ষম হয়।
- সুস্থ দাঁত: গরুর দাঁত ভালো এবং সম্পূর্ণ থাকা দরকার, যাতে খাবার ভালোভাবে খেতে পারে।
আচরণ:
- শান্ত ও সতর্ক: ভালো গরু সাধারণত শান্ত ও সজাগ থাকে। অলস বা অত্যন্ত আক্রমণাত্মক গরু এড়িয়ে চলুন।
স্বাস্থ্য পরীক্ষা:
- রোগের লক্ষণ নেই: কাশি, নাক দিয়ে সর্দি পড়া বা খোঁড়ানো গরু কেনা উচিত নয়।
- টিকা ও ওষুধ: গরুটি টিকা দেওয়া হয়েছে কি না এবং প্যারাসাইট মুক্ত কি না তা নিশ্চিত করুন।এই বিষয়গুলো অনুসরণ করলে আপনি একটি সুস্থ এবং উৎপাদনক্ষম গরু পেতে পারেন।
একটি ভালো গরু কেনার জন্য কিছু বিষয় বিবেচনা করা জরুরি, যাতে গরুটি সুস্থ, উৎপাদনক্ষম এবং আপনার চাহিদা অনুযায়ী উপযুক্ত হয়। এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস দেওয়া হলো: